ঘাটাইল উপজেলায় হলুদের জাত বপনের ক্ষেত্রে নানা অনিয়ম
বুধবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
স্টাফ রিপোর্টারঃ
এশিয়ায় গ্রামীণ কৃষি প্রযুক্তি ইজটেনশন সিস্টেমের উন্নতি (রেটস) প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ। টাংগাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলায় হলুদের জাত বপনের ক্ষেত্রে নানা অনিয়মের ছাপ পড়েছে। ঘাটাইল উপজেলাধীন সংগ্রামপুর ইউনিয়নের নলমা (০৩নং ওয়ার্ড) গ্রামের মৃত মকবুল মিয়ার ক্ষেতে দুই ব্লক থেকে দুইজন করে চারজনের নামে যে প্রকল্প আসছিলো সেই হলুদের আবাদের উপর প্রচলিত ট্রেইলঃ BARI Haluda-04। কৃষকদের নামঃ ফরহাদ হোসেন, তাঁর মোবাইল নাম্বারঃ ০১৭১৪৮৯৭৯২১ ও ব্লকঃ দেওজানা।অবস্থানঃ গ্রামঃ নলমা, ইউনিয়নঃ সংগ্রামপুর। তোফাজ্জল হোসেন, তাঁর মোবাইল নাম্বারঃ ০১৭২৫৫৯২৫৫৫ ও ব্লকঃ কদমতলী। অবস্থানঃ গ্রামঃ নলমা, ইউনিয়নঃ সংগ্রামপুর।হাসনা বেগম, তাঁর মোবাইল নাম্বারঃ০১৭২৫৫৯২৫৫৫ ব্লকঃ কদমতলী।অবস্থানঃ গ্রামঃ নলমা, ইউনিয়নঃ সংগ্রামপুর।বিউটি আক্তার, তাঁর মোবাইল নাম্বারঃ ০১৭৩৬৯৫৭২৯৪ ও ব্লকঃ দেওজানা। সরেজমিনে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, একটা জমির চার কোণায় চারজনের নামে চারটি সাইনবোর্ড। দুইজনের মোবাইল নাম্বার একই। সাইনবোর্ডে চারজনের জমির পরিমাণঃ ০.৩৩ একর। স্পষ্টত যে, চারজনের জমির পরিমান যদি একই হয় চারজনের হলুদের পরিমাণও একই। একজনেরটা বপন করছে বাকি তিনজনেরটা গায়েব হইছে। উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন তালুকদার সাহেবের সাথে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন এটাই নিয়ম রাস্তার ধারে এতো সুন্দর জমি আর পাওয়া যায় নাই তাই আমার উর্ধতন কর্মকর্তা বলেছেন এখানেই চার জনের নামে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিতে। এধরণের কারচুপির বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।