কমলনগর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বাবুল মিয়ার নাম সবার মুখে মুখে

কমলনগর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বাবুল মিয়ার নাম সবার মুখে মুখে

মিজানুর রহমান সোহেল বাঙালীঃ



আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে সারা দেশে বইছে নির্বাচনী হাওয়া । সারা দেশের ন্যায় কমলনগর উপজেলায়ও বইছে নির্বাচনী হাওয়া। এই নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা নিজ নিজ দলের ছক আঁকছে কাকে তারা নির্বাচিত করবে। প্রার্থী বাচাই চলছে সবার মনে। এমন নির্বাচনী সরগম এখন কমলনগরের পাড়া মহল্লায় চায়ের দোকান থেকে শুরু করে লঞ্চঘাট বাস স্ট্যান্ড বইছে নানা গুঞ্জন । সবার মুখে মুখে শুনা যায় কমলনগর উপজেলায় নির্বাচন হলে  চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে মোঃ বাবুল মিয়ার নাম।তিনি সাবেক ছাত্রনেতা বর্তমান উপজেলা আওয়ামীলীগের অন্যতম প্রবাবশালী সদস্য।রামগতি কমলনগরের পতিচিত মুখ মরহুম মনোহর আলী কন্টেকতারের সূযোগ্য বড় ছেলে বাবুল মিয়া।তার বাবার দানকৃত জমির উপর প্রতিষ্ঠিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং কড়ইতোলা মনোহরপুর বাজারের প্রতিষ্ঠিতা ও তার বাবা। তাকে নিয়ে চলছে আলোচনার ঝড় । কমলনগর উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের নেতাকর্মী ও সাধারন মানুষের পছন্দের প্রার্থী হবেন মোঃ বাবুল মিয়া। তিনি নিয়মিত নামাজ রোজাসহ ইসলাম কায়েমে এগিয়ে আছেন। মানুষটি যদিও উচ্চাতায় লম্বা কিন্তু তার বুদ্ধি ও মেধা মনন যথেষ্ট প্রখর এমনটাই বলছেন সচেতন মহল। তিনি কমলনগরের বিভিন্ন এলাকায় সবার প্রিয় মানুষ। এমনকি লক্ষীপুর ৪ আসনের সাবেক সংরক্ষিত মহিলা এম.পি উন্নয়নের রূপকার বাংলাদেশ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলির প্রিয় পাত্র। তিনি কমলনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সফল সাবেক এ কে ম নুরুল আমিন মাস্টারের স্নেহ ভাজন। তিনি কমলনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সফল সাধারণ সম্পাদক মির্জা আশরাফুজ্জামান রাসেলের প্রিয় মামা।তিনি গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এলাকার মুরুব্বীদের এক ছাতার তলে আনতে পেরেছেন এবং সবার মুখে নৌকার শ্লোগান এবং শেখ হাসিনার মনোনীত  প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইতে মাঠে নামাতে পেরেছেন। দলমত ভেদাভেদ দূর করে স্থানীয় সামাজিক গন্যমান্য ব্যক্তিদের কে বর্তমান সরকারের প্রধান মন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার পক্ষ্যে নামাতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি পারিবারিক সূত্রেও সবার প্রিয় মানুষ।মোঃ বাবুল মিয়া আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের সকল নেতাকর্মীর প্রিয় মানুষ। আগামী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তাকে দেখতে চায় এমনটাই জানান কমলনগরবাসী। তিনি অন্যায়ের প্রতিবাদ ন্যায়ের পক্ষে লড়ে আসছে সেই ছাত্র জীবন থেকেই। তিনি কারো বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রশংসা বা সমালোচনা পছন্দ করেন না। নিজে নিয়মিত জামাতের সহিত নামাজ আদায় করেন এবং তার সাথে যারাই চলে তাদেরকে নামাজ পড়ার তাগিদ করে আসছেন। তিনি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করলে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবে এমনটাই বলছেন তৃনমূল নেতা কর্মী ও সাধারন মানুষেরা। তার রাজনীতি পরিপক্কতা যথেষ্ট প্রখর হয়েছে তা প্রমান এলাকার সবার মুখে। তিনি সামাজিক কাজে নিজ তহফিল থেকে বিভিন্ন সেবা মূলক কাজে দান করে আসছে। ফজুমিয়ার হাট এলাকার তরকারী ব্যবসায়ী হারুন বলেন ভাই অত্যন্ত ভালো মানুষ। কারো সাথে তিনি কোন প্রকার খারাপ আচারন করেনি। তিনি একটি মিসকি হাসি দিয়ে ছোট বড় সবাইকে প্রথমেই সালাম করেন। তার মতো লোক আমাদের সেবায় প্রয়োজন। আমি একজন সাধারন ভোটার হিসেবে বলবো তাকে কমলনগরবাসী সবাই ভোট দিবেন। বিপদে পড়ে তার কাছে গেলে তিনি ঠান্ডা মাথায় সমাধান করেন এবং শান্তনা দিয়ে মানুষের মনকে জয় করতে পারেন।

কমলনগরের পাড়া মহল্লায় সবার মুখে মুখে বাবুল মিয়ার নাম। তিনি নির্বাচন করলে অব্যশই বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবে এমন মন্তব্য সবার।

এব্যাপারে তিনি জানান, আমি নির্বাচিত হলে এই অঞ্চলের অবহেলিত নদীভাংগা মানুষের জন্য,শিক্ষার প্রসার,মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ,আইনশৃঙ্খলার উন্নতি, কৃষি, ব্যবসা বাণিজ্য সহ সকল সেক্টরে উন্নতি সাধন করতে চেষ্টা করবো।