একজন স্মার্ট চেয়ারম্যান হাসান মাকসুদ মিজান ,স্মার্ট ইউনিয়ন গড়ার প্রত্যয়ী
বুধবার, ১০ মে, ২০২৩
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : একজন চেয়ারম্যান একটি ইউনিয়নের জনগনের জন্য আশির্বাদ। তেমনি লক্ষ্মীপুর রামগতি উপজেলার বড়খেরী ইউনিয়নের সফল ভদ্র এবং বিনয়ী তারন্যদিপ্ত চেয়ারম্যান হাসান মাকসুদ মিজান । তারন্যদিপ্ত এই চেয়ারম্যান এলাকার উন্নয়নের আলো জ¦ালাতে নির্বিঘ্নে কাজ করে যাচ্ছেন । নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে দিচ্ছেন নিজ ইউনিয়নের মানুষের সেবা। শান্ত রেখেছেন ইউনিয়নকে। একটি নদী ভাঙ্গা এলাকায় একদিকে নদীর সাথে যুদ্ধ করছে গরিব মানুষগুলো অন্যদিকে কখনো নদীতে আবার কখনো মাঠে জিবীকার সন্ধান করছে । সারাদিনের কর্মব্যাস্ত মানুষগুলো নদী আর মাঠে পরিশ্রম করে সন্ধ্যায় গ্রামের দোকানে কখনো বা রামগতি বাজারে এসে আড্ডা বসিয়ে মেতে ওঠেন খোশ গল্পে । সারাদিনের কর্ম নিয়ে আলোচনা হয় কৃষক শ্রমিক এলাকার দিনমজুরদের মধ্যে। মাঝে মাঝে সেই খোশগল্পে যুক্ত হন চেয়ারম্যান মিজান। তাদের সাথে মেতে ওঠেন গল্পগুজবে । খুব সাধারণ ভাবে এলাকার মানুষের কাছে গিয়ে তাদের খোঁজ খবর নেন কৃষক শ্রমিক দিনমজুরদের এগিয়ে চলার সাহস দেন । বর্তমান সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন তিনি । এখন যৌবন যার, যুদ্ধে যাবার সময় তার । তেমনি তারণ্যের শক্তিতে নিজের বুদ্ধিমত্বা দিয়ে এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন করে যাচ্ছেন তিনি। এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয় এই চেয়ারম্যান এলাকার নতুন রাস্তা করা , পুরানো রাস্তা সংস্কার করা , কালভার্ট ,কৃষির জন্য কৃষকদেরকে সহযোগিতা করাসহ ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন । এছাড়াও ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে অল্প সময়ের মধ্যে যথেষ্ট প্রসংশা কুড়িয়েছেন তিনি । দায়িত্ব পালনে কখনো অবহেলা করেননা এই চেয়ারম্যান । একজন সাহসী , মেধাবী মুজিবের আদর্শের আওয়ামীলীগের একজন লড়াকু সৈনিক হাসান মাকসুদ মিজান ।
বড়খেরী ইউনিয়ন থেকে মাদক ও সন্ত্রাস দুর করার লক্ষ্য নিয়ে তিনি কাজ করছেন । তার কৌশলী বুদ্ধি এবং সঠিক প্রতিনিধিত্বের কারনে বড়খেরী ইউনিয়নে মাদক এবং সন্ত্রাস অনেকটাই নির্মূল হয়েছে । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বড়খেরীর একাধিক ব্যাক্তি বলেন, চেয়রম্যান মিজান ভাইকে আমাদের প্রয়োজন কারন সে খুব ভালো, এমনকি তার মধ্যে কোন ধরনের অহংকার, হিংসা নাই । বর্তমানে সরকারের গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নের বরাদ্দ সঠিক ভাবে ব্যাবহার করেন তিনি । তারপরও ভুল ত্রুটি নিয়ে মানুষের জীবন , চলার পথে কাজ করতে গিয়ে একটু আধটু ভুল হবে এটাই স্বাভাবিক । বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি ”দৈনিক নতুন দিন”কে বলেন,প্রতিনিধিত্ব করি জনগনের সেবা করার জন্য এলকার উন্নয়ন মূলক কাজ করা এবং মানুষের কল্যাণের জন্য । প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার গ্রাম হবে শহর বাস্তবায়নের লক্ষ্য পূরণে কাজ করে যাচ্ছি। আমি যদি আমার এলাকার মানুষের জন্য কাজ করে থাকি তাদের সুখে দুঃখে পাশে থাকি , ওয়ার্ডের বিভিন্ন উন্নয়ন করে থাকি তাহলে তারা আমাকে ভালোবাসবে । আমি আমার ইউনিয়নবাসীকে সব ধরনের সুবিধার আওতায় এনেছি। আগামী দিনও এলাকার উন্নয়নের জন্য সকলের সহযোগিতা ও পরামর্শ এবং ভালোবাসা কামনা করছি । আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে আমি আমার এলাকার জনগনের জন্য কাজ করে যাবো , আমি তাদের পাশে ছিলাম, পাশে আছি এবং পাশে থাকবো ইনশাল্লাহ । সেই সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে সুস্থ রাখেন কারন আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকল্প বাস্তবায়নের একমাত্র কারিগর তিনি।
একজন চেয়ারম্যান একটি ইউনিয়নের জনগনের জন্য আশির্বাদ । বড়খেরী ইউনিয়নের জনগনের সেবক হয়ে সেবা দিয়ে যাবেন এমন দৃড়তা নিয়ে এলাকার উন্নয়ন এবং বর্তমান সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিজ ইউনিয়নকেও স্মার্ট ইউনিয়ন তৈরি করার প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যাবেন সামনের দিকে এমনটাই প্রত্যাশা করেন শংশ্লিষ্টরা।